নিজস্ব প্রতিবেদন: আপনার যে কোনও মনের কাজে আপনার শরীর সাড়া দেয়? তাই নেতিবাচকতা মানুষের রোগ-প্রতিরোধক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং মানুষ অসুস্থতা অনুভব করে। কারো কাছে উপেক্ষিত হওয়া শারীরিক আঘাত পাওয়ার মতোই অভ্যন্তরীণ রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে।

প্রত্যাখ্যানকে আমাদের মানব মস্তিস্ক শারীরিক ব্যাথার মতো মনে করে। ১৮ থেকে ৩৩ বছর বয়সীরা পৃথিবীর সবচেয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত এবং চাপের মধ্যে থাকা মানুষ। বয়স ৩৩ এর পর চাপ এবং দুশ্চিন্তার মাত্রা অনেকটাই কমে যায়। কমেডিয়ান এবং খুব হাস্যরসিক মানুষরাই আসলে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি বিষণ্ণতা এবং হতাশায় ভোগেন।

বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখে, একারণে নয় যে তাদের যোগ্যতা নেই, বরং নিজের ভেতরে থাকা সফল না হতে পারার আশঙ্কা এবং লজ্জাবোধ তাদেরকে এগোতে দেয় না। অনেকেই খুব খুশি অনুভব করতে ভয় পান এটা ভেবে যে হয়তো পরবর্তীতে তাদের জন্য দুঃখজনক কিছু অপেক্ষা করছে।