29 C
Kolkata

উল্লাসে বাড়ছে আতঙ্ক

নিজস্ব সংবাদদাতা :: করোনা আবহেই ১৬ মে থেকে জার্মানিতে শুরু হয়েছে বুন্দেশলিগা। বিশ্ব জুড়ে ত্রাহি ত্রাহি রবের মধ্যেও ফুটবলের ছন্দে জীবনের কিছুটা জীবনের আনন্দ ফিরে পেয়েছে জার্মানি তথা বিশ্ববাসী। যদিও একাধিক নিয়ম, শৃঙ্খলা, বিধি জারি করেই শুরু হয়েছিল ফুটবল। বুন্দেশলিগা কর্তৃপক্ষ ও জার্মানির প্রশাসন মোট ৫২ পাতার একটি নির্দেশিকাও জারি করেছিল। যার মধ্যে ম্যাচের আগে ও পরে হ্যান্ডশেক করার ক্ষেত্রেও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। ম্যাচের আগে গ্রুপ ছবি তোলাও নিষিদ্ধ করা হয়। ম্যাচ চলাকালীন অহেতুক ফুটবলারদের শারীরিক সংঘর্ষে জড়াতে নিষেধ করা হয়েছে। এমনকী গোলের পর সেলিব্রেশন করাতেও রয়েছে বিধি নিষেধ। গোলের সেলিব্রেশন করা যাবে, শুধু পায়ে পা ঠেকিয়ে। অথবা কনুই দিয়ে। কিন্তু প্রথম দুদিনে ধরা পড়ল এমন কিছু ছবি যা নতুন করে তৈরি করেছে আতঙ্ক। গোলের পর সতীর্থকে জড়িয়ে ধরা থেকে চুম্বন চলছে সবকিছুই। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ফুটবল বিশ্বে।
বিতর্কের সূত্রপাত শনিবার হফেনহিয়েম বনাম হেরথা ম্যাচ ঘিরে। গোলের পর হেরথা ডিফেন্ডার ডেড্রিক বোয়াতা সতীর্থ মার্কো গ্রুজিচের গালে চুম্বন করে বসেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় বিতর্ক। গাইডলাইন ভেঙে সেলিব্রেশনের দায়ে বোয়াতার শাস্তি ঘোষণা করা হতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও পরে জানা যায় সামাজিক দূরত্বের নিয়ম ভাঙা হলেও এযাত্রায় কোনও শাস্তি হচ্ছে না হেরথার ওই ডিফেন্ডারের। জার্মান ফুটবল লিগ কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে নিশ্চিত করা হয় বিষয়টি। জার্মান ফুটবল লিগের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘সেলিব্রেশনের বিষয়টি নিজেদের রুলবুকে অন্তর্ভুক্ত করেছে জার্মান ফুটবল লিগ। এটা নিয়ে ফুটবলারদের কাছে কোনও মেডিক্যাল সংস্থার নিষেধাজ্ঞা নেই।’ এছাড়া নিয়মের সঙ্গে ধাতস্থ হতেও সময় লাগবে বলে জানানো হয়। আর যাঁকে নিয়ে এতো বিতর্ক সেই ডেড্রিক বোয়াতা বলছেন, ‘ছ’বার করোনা পরীক্ষা হয়েছে আমাদের। প্রত্যেকবারই রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।

আরও পড়ুন:  Interesting fact: আপনি কি জানেন, প্লেনের ইঞ্জিনে মুরগি কেন ব্যবহার করা হয় ?

Featured article

%d bloggers like this: