নিজস্ব সংবাদদাতা : আসন সমঝোতা এখনও চূড়ান্ত হল না বাম-কংগ্রেসের । আপাতত ৭৭টি আসনেই মিলেছে রফাসূত্র। ওই আসনগুলি গতবার জিতেছিল তারা। কিন্তু বাকি আসনগুলির কী হবে? ২৮ ফেব্রুয়ারি ফের বৈঠকে বসছে দু’পক্ষ।
সূত্রের খবর, লোকসভা ভোটে যে পথে আসন সমঝোতা এগোচ্ছিল, সেই ফর্মুলার পক্ষে আলিমুদ্দিন। তাদের প্রস্তাব, যে আসনগুলিতে দ্বিতীয় বা নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী যারা ছিল, তাদের সেগুলি ছেড়ে দেওয়া হোক। এর পাশাপাশি আব্বাস সিদ্দিকির সঙ্গে চলছে জোটের কথা।
তাঁর দল ঢুকলে কী সমীকরণ হবে, তাও ভাবতে Meetingহচ্ছে জোটের নেতাদের। আসন-জট ছাড়াতে সোমবার বৈঠকে বসে বাম-কংগ্রেস নেতৃত্ব। সেখানেই ঠিক হয়, গত বিধানসভা ভোটে জেতা আসনগুলি হাতবদল হবে না। অর্থাৎ ২০১৬ সালের ভোটে কংগ্রেসের জেতা ৪৪টি আসনে তারাই প্রার্থী দেবে।
বামেদের জেতা ৩৩টি আসনও থাকবে ফ্রন্টের হাতে। বাকি ২১৭টি আসনে কী হবে? তা নিয়েই দড়ি টানাটানি। শরিকদের কথাও মাথায় রাখতে হচ্ছে সিপিএমকে। আসন রফায় এখন জটিল অঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে মালদহ, মুর্শিদাবাদ ও পুরুলিয়া – এই তিনটি জেলা। কারণ এই জেলাগুলিতে দুপক্ষই শক্তিশালী। ফলে সমাধানসূত্র মেলা কঠিন হচ্ছে।