নিজস্ব সংবাদদাতা :: খুশির ইদে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এবারের ইদ গত সববারের তুলনায় একেবারেই অন্যরকম। খুশির ইদ তবে সেই আনন্দে এবার কাটছাঁট পড়েছে অনেক। রয়েছে নানান বিধিনিষেধ, স্বাস্থ্যবিধির লক্ষণরেখা। নেপথ্যে অবশ্যই করোনা আর তার জেরে উদ্ভূত পরিস্থিতি লকডাউন।
রবিবার রাতে আকাশে চাঁদ দেখার পর থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে খুশির আমেজ। প্রতিবারই ইদের আগে দোকানে থাকে কেনাকাটার ভিড়। নতুন জামা পরবেন সকলেই, তবে মুখে থাকবে মাস্ক। একসঙ্গে বসে আড্ডা, স্বজনের বাড়ি গিয়ে জমিয়ে খাওয়ার ব্যাপারটা হয়তো এবার থাকবে না, তবে এবার বাড়িতেই হবে সব আয়োজন। এই দিনটাতে নমাজ পড়ার চিত্রটা থাকে অন্যরকম। এক আবেগ, আত্মিকতার স্বাদ থাকে নমাজ পাঠের পর কোলাকুলিতে। এবার হয়তো সেই চিত্র ধরা পড়বে না। লকডাউনে বাড়িতেই করতে হবে নমাজ পাঠ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এবার করে নিতে হবে আনন্দের ভাগাভাগি। চার দেওয়ালের মধ্যেই নিজেকে, নিজেদের বাড়িকে সাজিয়ে তুলবেন সকলে। জমিয়ে খাওয়া হবে অবশ্যই, তবে পরিজনদের সঙ্গে ইফতার পালন হবে এবার ভিডিয়ো কলেই। উৎসব উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি , পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে সকলেরই একই আবেদন, উৎসব পালন করুন, কিন্তু সবার আগে মাথায় রাখুন সুরক্ষার কথা।
‘আজ খুশির ইদ’
